বিজয় দিবস আর স্বাধীনতা দিবস আমরা অনেক শিক্ষিত ব্যাক্তিই গুলিয়ে ফেলি কোন দিন কোনটা?
আমি মনে করি ইতিহাস বিষয়ে সামান্যতম জ্ঞ্যান না থাকা এর একমাত্র কারন।
আমি ২৬ মার্চ ও ১৬ ডিসেম্বর এর ইতিহাস খুব সংক্ষেপে বলব আশা করি এই স্ট্যাটাস টা যারা পড়বে তাদের আর স্বাধীনতা আর বিজয়ের মাঝে উল্টাপাল্টা হবে না।
আমরা যারা পূর্ব পাকিস্থানী ছিলাম তারা ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ সিদ্ধান্ত নিলাম আমরা আজ থেকে স্বাধীন। পাকিস্থান আমাদের আর নিয়ন্ত্রক নয়। আমরা নিজেরা আমাদের ভূখন্ডে আলাদা সরকার গঠন করব যা হবে সার্বভৌম।
এইদিনে আমরা নিজেদের নিজে স্বাধীন ঘোষনা করলাম। আর তাই ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস।
কিন্তু পাকিস্থান আমাদের স্বাধীন হিসেবে ছেড়ে দিতে রাজি হল না। তারা মার পিট করে আমাদের তাদের অধিনস্ত করে রাখতে চাইল। ওই যে ২৬ মার্চ আমরা বলেছিলাম আমরা স্বাধীন তাই আমরা আর পাকিস্থানীদের অধিনে থাকব না। আমরাও যুদ্ধ শুরু করে দিলাম।
যুদ্ধ করতে করতে নয় মাস পর লেজ কাটা পাকিস্থান বুঝতে পারল নাহ এই বাঙালি আচ্ছা জিনিস এদের সাথে পারা সম্ভব না। তাই ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর হার স্বীকার করল। ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হানাদার পাকিস্তানী বাহিনীর প্রায় ৯১,৬৩৪ সদস্য বাংলাদেশ ও ভারতের সমন্বয়ে গঠিত যৌথবাহিনীর কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পণ করে। জয় লাভ করলাম যুদ্ধে। আর তাই ১৬ ডিসেম্বর কে বলা হয় বিজয় দিবস।
আশা করি আর কখনো বলব না ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীনতা দিবস আর ২৬ মার্চ বিজয় দিবস।
আমি মনে করি ইতিহাস বিষয়ে সামান্যতম জ্ঞ্যান না থাকা এর একমাত্র কারন।
আমি ২৬ মার্চ ও ১৬ ডিসেম্বর এর ইতিহাস খুব সংক্ষেপে বলব আশা করি এই স্ট্যাটাস টা যারা পড়বে তাদের আর স্বাধীনতা আর বিজয়ের মাঝে উল্টাপাল্টা হবে না।
আমরা যারা পূর্ব পাকিস্থানী ছিলাম তারা ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ সিদ্ধান্ত নিলাম আমরা আজ থেকে স্বাধীন। পাকিস্থান আমাদের আর নিয়ন্ত্রক নয়। আমরা নিজেরা আমাদের ভূখন্ডে আলাদা সরকার গঠন করব যা হবে সার্বভৌম।
এইদিনে আমরা নিজেদের নিজে স্বাধীন ঘোষনা করলাম। আর তাই ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস।
কিন্তু পাকিস্থান আমাদের স্বাধীন হিসেবে ছেড়ে দিতে রাজি হল না। তারা মার পিট করে আমাদের তাদের অধিনস্ত করে রাখতে চাইল। ওই যে ২৬ মার্চ আমরা বলেছিলাম আমরা স্বাধীন তাই আমরা আর পাকিস্থানীদের অধিনে থাকব না। আমরাও যুদ্ধ শুরু করে দিলাম।
যুদ্ধ করতে করতে নয় মাস পর লেজ কাটা পাকিস্থান বুঝতে পারল নাহ এই বাঙালি আচ্ছা জিনিস এদের সাথে পারা সম্ভব না। তাই ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর হার স্বীকার করল। ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হানাদার পাকিস্তানী বাহিনীর প্রায় ৯১,৬৩৪ সদস্য বাংলাদেশ ও ভারতের সমন্বয়ে গঠিত যৌথবাহিনীর কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পণ করে। জয় লাভ করলাম যুদ্ধে। আর তাই ১৬ ডিসেম্বর কে বলা হয় বিজয় দিবস।
আশা করি আর কখনো বলব না ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীনতা দিবস আর ২৬ মার্চ বিজয় দিবস।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন